২০০১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর আশরাফুল কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে সেঞ্চুরির করার রেকর্ড করেন।

২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে আশরাফুলের ওয়ানডে অভিষেক হয়।

২০০৫ সালের ক্রিকেট পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়ে আশরাফুল ১০০ রান করেন।

২০০৭ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ২৪ গড়ে ২১৬ রান করে আশরাফুল টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান স্কোরার হন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নায়কোচিত ইনিংস উপহার দেন অ্যাশ।

২০০৭ বিশ্বকাপের পর তিনি শাহরিয়ার নাফিসের স্থলে দলের সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হন। ভারতের বিপক্ষে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজের পর তাকে টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটে দলের অধিনায়ক নির্বাচিত করা হয়।

আশরাফুলই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম অধিনায়ক।

টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে আশরাফুলের অভিষেক হয় ২০০৭ সালে।

আশরাফুল ২০০৯ সালে ভারতের আইপিএল টুর্নামেন্টে মু্ম্বাই ইন্ডিয়ানসের পক্ষে একটি মাত্র ম্যাচ খেলেন।

বিপিএলে দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে সেঞ্চুরি হাঁকান আশরাফুল।

২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১৯৪ রান করেন আশরাফুল। যা ছিল সে সময় পর্যন্ত বাংলাদেশের টেস্টে সর্বোচ্চ রান। অবশ্য ওই টেস্টে মুশফিক প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরির স্বাদ নেন।

এরপর ফিক্সিং কান্ডে জড়িয়ে পাঁচ বছরের জন্যে নিষিদ্ধ হন আশরাফুল।