এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দেওয়া ২৬২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বিপর্যয়ে মুখে শ্রীলংকা।  ব্যাটিংয়ে নেমে ২২ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় শ্রীলংকা। আর শুরুতেই আঘাত হানে মুস্তাফিজ। এর পর থারাঙ্গাকে শিকার করে কাপ্তান মাশরাফি। তখন ২ উইকেটে ২৮ রান। এর সাথে ৪ রান যোগ করে আউট হয় ধনঞ্জয়া ডি সিলভা।

এর পর ব্যাক্তিগত ১৩ রান করে সাজঘড়ে ফিরে যায় কুশাল পেরেরা। পেরেরার পর দাসুন শানাকা বেশিখন মাঠে থাকতে পারেনি। দলীয় ৫ উইকেটে ৬০ রানে ব্যাক্তিগত ৭ রানে আউট হয় এই ব্যাটসম্যান। দলিয় ৬৩ রানে আউট হয় ম্যাথিউস ও ৬৯ রানে আউট হয় থিসারা পেরেরা। তখন শ্রীলংকার সংগ্রহ ১৮.৫ ওভারে ৬৯ রান ৭ উইকেট।

এর কছুখন পর আবারও শ্রীলংকার শিবিরে আঘাত হানে মুস্তাফিজ। দলীয় ৯৬ রানের সময় লাকমালকে ফেরায় মুস্তাফিজ। আর দিলরুয়ান পেরেরাকে ২৯ রানে ফেরায় মুসাদ্দেক। আমিলা আপোন্সোকে ফেরায় সাকিব।

সব কয়টি উইকেট হারিয়ে ৩৫.২ বল খেলে ১২৪ রান করে শ্রীলংকা। ফলাফল বাংলাদেশ ১৩৭ রানে জয়ী।  দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করে দিলরুয়ান পেরেরা ২৯ ও লাকমলের ব্যাট থেকে আসে ২০ রান। এছাড়া আরকেউ দুই অংকের ঘড় পার করতে পারেনি।

বাংলাদেশের হয়ে মাশরাফি, মুস্তাফিজ ও মিরাজ নেয় ২টি করে উইকেট। সাকিব, রুবেল ও মুসাদ্দেক নেয় ১টি করে উইকেট।

এর আগে ৪৯.৩ বল খেলে সব কয়টি উইকেট হারিয়ে ২৬১ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করে মুশফিক ১৪৪। তার ইনিংসে ছিলো ১১টি চার ও ৪টি ছয়।

মিথুনের ব্যাট থেকে আসে ৬৩ রানের ইনিংস। মিরাজ করে ১৫ রান। মাশরাফির ব্যাট থেকে আসে ১১ ও মুস্তাফিজের ব্যাট থেকে আসে ১০ রান। এছাড়া আরকেউই দুই অংকের ঘড় ছুতে পারেনি। তবে তামিম হাতে আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়ে। এবং খেলার শেষ মুহুর্তে মাঠে মেনে মুশফিককে রান করতে মাঠে নামে।