
এশিয়া কাপে ফাইনালের উদ্দেশে বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামে পাকিস্তান। প্রথমে টসে জিতে মুশফিকের ৯৯ ও মিথুনের ৬০ রানের উপর বড় করে পাকিস্তানকে ২৪০ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশ।
জবাবে ব্যাট করতে গিয়ে প্রথম তিন ওভারে গুরুতপূর্ণ তিন ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে চাপে পড়ে পাকিস্তান। এই চাপ সামলে কিছুটা পথ এগিয়ে চলে ওপেনার ইমাম উল হক ও সোয়েব মালিক। কিন্তু এই পথ বেশি দুর আগায় নি। শতশ রানের আগেই পথ হারিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যায় সোয়েব মালিক।
সোয়েব মালিক আউট হলে সাদাব খান বেশিখন মাঠে থাকতে পারেনি। ২৪ বলে ৪ রান করে ফিরতে হয় তাকে। এর পর আসিফকে সঙ্গে করে পথ চলে ইমাম উল হক। কিন্তু এটিও বেশি দুর আগায় নি। ইমামকে রেখে উল্টো পথে চলে যায় আসিফ আলী।
আসিফ আলী আউট হলে আর মাঠে থাকতে পারেনি ওপেনার ইমাম উল হক। ব্যাক্তিগত ৮৩ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরে এই ওপেনার। এর পর কেউ তেমন রান করতে পারেনি।
সব কয়টি ওভার খেলে ৯ উইকেট হারিয়ে ২০২ রান করে পাকিস্তান। আর তাতে পাকিস্তানকে ৩৭ রানে পরাজির করে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দলের হয়ে মুস্তাফিজ নেয় ৪ উইকেট। মিরাজ ২টি, রুবেল, মাহমুদুল্লাহ ও সৌম্য সরকার নেয় ১ টি করে উইকেট।
পাকিস্তান দলের হয়ে ইমাম উল হক করে ৮৩ রান। আসিফ আলী করে ৩১ রান ও সোয়েব মালিক করে ৩০ রান।
