ওয়েস্ট-ইন্ডিজের দেওয়া ২৭২ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দারুন শুরু করে বাংলাদেশ। দারুন শুরু করার পরও শুরুতেই হারাতে হয় আনামুল হককে। ২.৩ ওভারে দলীয় ৩২ রানে ব্যাক্তিগত ৯ বলে ২৩ করে আউট হয় এই ওপেনার।

এর পর সাকিব তামিম মিলে বড় একটি জুটি গড়েন। তাদের দুই জনের ব্যাট থেকে আসে ৯৭ রানের এক জুটি। দলীয় ১২৯ রানের সময় ব্যাক্তিগত ৫৪ রান করে আউট হয় তামিম। তামিম আউট হওয়ার পর মুশফিককে নিয়ে বেশিদুর যেতে পারেনি সাকিব। দলীয় ১৪৫ রানে ব্যাক্তিগত ৫৬ রানে আউট হয় সাকিব।

এর পর মাহমুদুল্লাহ ও মুসফিকের জুটিতে এগিয়ে চলে বাংলাদেশ। কিন্তু দলীয় ২৩২ রানের সময় রান আউটের ফাদে পরে মাহমুদুল্লাহ। ব্যাক্তিগত ৩৯ রানে আউট হয় মাহমুদুল্লাহ।

এর পর মুশফিক ও সাব্বিরের ব্যাটে জয়ের দিকে এগুতে থাকে বাংলাদেশ। কিন্তু দলীয় ২৬৪ রানের মাথায় ব্যাক্তিগত ১২ রান করে আউট হয় সাব্বির রহমান। সাব্বিরের পর মাঠে টিকে থাকতে পারেনি মুশফিক। ৪৯.১ ওভারে ২৬৪ রানে ব্যাক্তিগত ৬৮ রানে কেচ আউট হতে দলকে বিপদে ফেলে দেয়।

শেষ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়জন ছিলো ৮ রান।   কিন্তু শেষ ওভারে বাংলাদেশের ব্যাট থেকে আসে ৪ রান। ফলাফল ৩ রানে জয়লাভ করে ওয়েস্ট-ইন্ডিজ।

এর আগে টসে জিতে ওয়েস্ট-ইন্ডিজকে প্রথমে ব্যাটিং করার আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২৭১ রান সংগ্রহ করে ওয়েস্ট-ইন্ডিজ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১২৫ রান করে হেটমায়ার।

বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেয় রুবেল। সাকিব, মুস্তাফিজ নেয় ২টি করে উইকেট। মাশরাফি, মিরাজ ১টি করে উইকেট শিকার করে। এদিন কোন উইকেট পায়নি মুসাদ্দেক।