রাশিয়া বিশ্বকাপে ফাইনাল ম্যাচে ফ্রান্সের বিপক্ষে মাঠে নামে ক্রোয়েশিয়া। মাঠে নেমে ম্যাচের ১৫ মিনিটে সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি ক্রোয়েশিয়া। সেই গোলটি রক্ষা পায় উমিতিতির জন্য।

ম্যাচের ১৮ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে গ্রিজম্যানের সটে আত্মগাতিক গোল পায় ফ্রান্স। এই গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। এর ৩ মিনিট পার ফ্রি কিক পায় ক্রোয়েশীয়। এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি তারা।

তার ঠিক ২ পর আবার ও ফ্রি কিক পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি ক্রয়েশিয়া। ম্যাচে ২৫ মিনিটে গোল পোস্টের কাছে গিয়েও খালি হাতে ফিরতে হয় ক্রোয়েশিয়াকে। বেশ কিছু সুযোগ মিস করে ম্যাচের ২৮ মিনিটে গোল করে ম্যাচের সমতায় আনে ক্রোয়েশিয়া।

কর্নার থেকে পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। সেই পেলান্টি থেকে ম্যাচের ৩৮ মিনিটে গোল দেয় গ্রিজম্যান। এই গোলে ২-১ এগিয়ে যায় ফ্রান্স। এর পর ম্যাচের ৪৩ মিনিট সুযোগ হাত ছাড়া করে ক্রোয়েশিয়া।  অতিরিক্ত সময়ে কার্নার পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি ক্রয়েশিয়া। আর তাই ২-১ গোলেই প্রথম অর্ধ শেষ করে দুই দল।

দ্বিতিয় অর্ধে ৪৭ মিনিটেই গোলের সুযোগ পায় ক্রয়েশিয়া। ফ্রান্সের গোলকিপার তা রুখে দেয়। দ্বিতিয় অর্ধে মাঠে নেমে ফ্রান্সকে চাপিয়ে রাখে ক্রোয়েশিয়া।

ম্যাচের ৫০ মিনিটে গোলের সুযোগ পায় এমবাপ্পে। কিন্তু গোলকিপার তা রুখে দেয়। যার ফলে খালি হাতে ফিরতে হয় তাকে। এর পর ম্যাচের ৫৯ মিনিটে পগবার গোলে আরও এগিয়ে যায় ফ্রান্স।

ম্যাচের ৬৫ মিনিটে এমবাপ্পে গোলে ৪-১ গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। এর পর ৬৯ মিনিটে গোলকিপারের ভুলে গোলের হযম করতে হয় ফ্রান্সকে। তখন খেলার ফলাফল ৪-২ গোলে এগিয়ে ফ্রান্স।

এর পর ৭৭ মিনিটে সুযোগ পেয়েও গোল দিতে পারেনি ফ্রান্স। বাকি সময় আর কোন দল গোল করতে না পারায় ৪-২ গোলের জয় নিয়ে রাশিয়া বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ান্স হয় ফ্রান্স।