
২৮ বছর বিশ্বকাপের বাইরে থাকা দল মিশর সালাহকেই পায়নি প্রথম ম্যাচে। যার ফলে শেষ পর্যন্ত লড়াই করেও হারতে হয়েছে মিসরকে।আর ডাগআউটে বসে দলের হার দেখতে হয়েছে সালাহকে।
ম্যাচ শুরুর আগে অবশ্য সালাহর খেলার শতভাগ সম্ভাবনার কথা জানিয়েছিলেন কোচ হেক্টর কুপার। তবে সেটা আর হয়ে উঠেনি। মাঠে বসেই দলের হার দেখতে হয়েছে মিশরের সবচেয়ে বড় তারকাকে। তারপরেও ম্যাচের বেশিরভাগ সময়ই সমানে সমানে লড়াই করে গেছেন সালাহবিহীন মিশর। এদিন একেবারেই নিষ্প্রভ ছিলেন বার্সেলোনা তারকা লুইস সুয়ারেজ। খেলার ২৩ এবং ৭৩ মিনিটে দু’টি সহজ সুযোগ নষ্ট করেছেন তিনি।
শেষ ১০ মিনিটে উরুগুয়ের মুহূর্মুহু আক্রমণে দিশেহারা হয়ে পড়ে মিশরের রক্ষণ। ৮৩ মিনিটে ডি বক্সের ভেতর থেকে করা কাভানির জোরালো শট হাওয়ায় ভেসে রুখে দেন মিশরের গোলকিপার আহমেদ আল শেহনাবি। পাঁচ মিনিট পর কাভনির ফ্রি কিক গোল বারে লেগে ফিরে আসে। তবে দুই মিনিট পর উরুগুয়েকে উল্লাসে ভাসান গিমেনেজ। সানচেজের ফ্রি কিক থেকে দারুণ হেডে বল জালে জড়ান তিনি।
এরপর সমতায় ফেরার যথেষ্ট সময় ছিলো না মিশরের হাতে।ফলে ১-০ তে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় মিসরকে।
