
রিয়াল মাদ্রিদ লেফট ব্যাক মার্সেলো এরই মদ্যে নিজেকে রিয়াল মাদ্রিদের স্কোয়াডে গেমব্রেকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর এই গেমব্রেকার মার্সেলোকে তার সেরা ফর্মেই থাকতে হবে যদি রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিততে চায়।
সবার চোখ এখন চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে। যেখানে মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদ বনাম লিভারপুল। আর সেই ম্যাচে লড়াই হবে মার্সেলো বনাম মোহাম্মদ সালাহর মধ্যে।
পুরো মাঠে দাপিয়ে বেড়ানো মার্সেলোই যে লিভারপুলের সেরা তারকা মোহাম্মদ সালাহর বিপক্ষে থাকছেন সেটা একরকম নিশ্চিত। আর এই লড়াইয়েই হয়তো নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে ব্যবধান।
জিদানের দলের তারকারা সাধারনত পজিশন চেঞ্জ করে খেলে এবং দ্রুত গতিতে আক্রমনে উঠে। এই সময়ে দেখা যায় মার্সেলো একজন উইঙ্গার। তার ক্রস থেকেই রিয়ালের গোলের সুযোগ তৈরি হয় লেফট উইং থেকে।
সর্বশেষ এলক্লাসিকোতে মার্সেলোর দুটি রুপ দেখা গিয়েছে। রিয়াল মাদ্রিদের জন্য দুর্দান্ত শক্তি হিসেবে চলতে থাকেন তিনি যা কখনো ভালো আবার কখনো খারাপ হচ্ছিল। যখন তার খারাপটা দেখা যাচ্ছিল তখনই রিয়াল মাদ্রিদ সমস্যায় পড়ছিল।
জোসোয়া কিমিচ, ডগলাস কস্তা এবং সর্বশেষ সার্জিও রবার্তো। এই তিন তারকা বনাম মার্সেলো সর্বশেষ হেডলাইন। একই সাথে গেতাফে, সেল্টা ভিগো এবং জিরোনার তারকারাও মার্সেলোর বিপক্ষে অনেক সময় জায়গা পেয়ে যাচ্ছিল।
আবার রিয়াল মাদ্রিদের যখন বেশি প্রত্যাশা দাড়িয়ে যায়, তখনই যেন আবার কোথায় থেকে স্বরুপে ফিরে আসেন এই লেফটব্যাক। পিএসজি, জুভেন্টাস, বায়ার্ন তিনটি দলের বিপক্ষেই গোল করেছেন তিনি। বার্সালোনার বিপক্ষে শেষ মুহুর্তে মার্সেলো অনেকটাই হয়ে গিয়েছিলেন প্লে মেকার। আর সেই সময় বা প্রান্তে এসেছিলেন মার্কোস আ্যাসেনসিও। সেটাও ছিল পজিশন পরিবর্তনের ফসল।
আর মার্সেলোর এই ক্ষমতার কারনেই লিভারপুল কোচ ক্লপের বিশ্লেষন করতে হবে এই ব্রাজিলিয়ান তারকাকে নিয়ে। কারন, সে একই সাথে দুজন খেলোয়ার। একটা লেফটব্যাক তো আরেকটা লেফট ফরোয়ার্ড। তাই দুই রুপের মার্শেলোকে আটকাতে নিশ্চই হিসাব কষতে বসে গেছেন ক্লপ।
রিয়াল মাদ্রিদ লেফট ব্যাক মার্সেলো এরই মদ্যে নিজেকে রিয়াল মাদ্রিদের স্কোয়াডে গেমব্রেকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর এই গেমব্রেকার মার্সেলোকে তার সেরা ফর্মেই থাকতে হবে যদি রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিততে চায়।
সবার চোখ এখন চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে। যেখানে মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদ বনাম লিভারপুল। আর সেই ম্যাচে লড়াই হবে মার্সেলো বনাম মোহাম্মদ সালাহর মধ্যে।
পুরো মাঠে দাপিয়ে বেড়ানো মার্সেলোই যে লিভারপুলের সেরা তারকা মোহাম্মদ সালাহর বিপক্ষে থাকছেন সেটা একরকম নিশ্চিত। আর এই লড়াইয়েই হয়তো নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে ব্যবধান।
জিদানের দলের তারকারা সাধারনত পজিশন চেঞ্জ করে খেলে এবং দ্রুত গতিতে আক্রমনে উঠে। এই সময়ে দেখা যায় মার্সেলো একজন উইঙ্গার। তার ক্রস থেকেই রিয়ালের গোলের সুযোগ তৈরি হয় লেফট উইং থেকে।
সর্বশেষ এলক্লাসিকোতে মার্সেলোর দুটি রুপ দেখা গিয়েছে। রিয়াল মাদ্রিদের জন্য দুর্দান্ত শক্তি হিসেবে চলতে থাকেন তিনি যা কখনো ভালো আবার কখনো খারাপ হচ্ছিল। যখন তার খারাপটা দেখা যাচ্ছিল তখনই রিয়াল মাদ্রিদ সমস্যায় পড়ছিল।
জোসোয়া কিমিচ, ডগলাস কস্তা এবং সর্বশেষ সার্জিও রবার্তো। এই তিন তারকা বনাম মার্সেলো সর্বশেষ হেডলাইন। একই সাথে গেতাফে, সেল্টা ভিগো এবং জিরোনার তারকারাও মার্সেলোর বিপক্ষে অনেক সময় জায়গা পেয়ে যাচ্ছিল।
আবার রিয়াল মাদ্রিদের যখন বেশি প্রত্যাশা দাড়িয়ে যায়, তখনই যেন আবার কোথায় থেকে স্বরুপে ফিরে আসেন এই লেফটব্যাক। পিএসজি, জুভেন্টাস, বায়ার্ন তিনটি দলের বিপক্ষেই গোল করেছেন তিনি। বার্সালোনার বিপক্ষে শেষ মুহুর্তে মার্সেলো অনেকটাই হয়ে গিয়েছিলেন প্লে মেকার। আর সেই সময় বা প্রান্তে এসেছিলেন মার্কোস আ্যাসেনসিও। সেটাও ছিল পজিশন পরিবর্তনের ফসল।
আর মার্সেলোর এই ক্ষমতার কারনেই লিভারপুল কোচ ক্লপের বিশ্লেষন করতে হবে এই ব্রাজিলিয়ান তারকাকে নিয়ে। কারন, সে একই সাথে দুজন খেলোয়ার। একটা লেফটব্যাক তো আরেকটা লেফট ফরোয়ার্ড। তাই দুই রুপের মার্শেলোকে আটকাতে নিশ্চই হিসাব কষতে বসে গেছেন ক্লপ।
কিয়েভে আরেকবার দেখা যাবে মার্সেলোকে। তবে কোন রুপে দেখা যাবে তাকে? তবে সেই ম্যাচে জিনেদিন জিদানের তাকে লেফট ব্যাক হিসেবেই বেশি প্রয়োজন হবে। কারন, সেখানে থাকবে সালাহ। তাকে সামলিয়েই যেতে হবে আক্রমনে।
