
১) ২০০১ সালে অনুর্ধ ১৭ এর হয়ে যখন একাই, টানা দুই ম্যাচ ৪ উইকেট নিয়ে,ভারতের মাঠে ভারতবধ করলো,তখন ১৭ বছরের মাশরাফিকে ভারতেই থেকে যাওয়া এবং অনেক টাকার লোভ দেখানো হয়.!’মাশরাফি’গরিব হয়ে, নিজেত দেশের হয়েই খেলতে চাইলেন.! ছোট থেকেই তিনি এমনি ছিলেন.!
২) ২০০৪ সালে হয়তো’মাশরাফি’তখন নতুন.! ২০০১ সালে অভিষেক হয়ে ইঞ্জুরির জন্য দেড় বছর খেলাই হয়নি,২০০১ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত,তিনি জাতীয় দল খেলেও চার লাখ টাকা পাননি,অথচ নড়াইলের এক সামান্য মুচির বোনের বিয়ে ভেঙে না যাওয়ার জন্য ‘মাশরাফি’৪ লাখ টাকা দিয়েছিলেন.! ৩) (ISL)আইসিএল নামক এক নিসিদ্ধ লিগ বের করেছিল ভারত.!যেখানে একটা দেশের খেলোয়াড় কে টাকা দিয়ে কেনা হয়, বিনিময়ে তিনি আর জাতিয় দলে খেলতে পারবেন না.! 2004 সালে বাংলাদেশের সর্বউচ্চ ১৫ কোটি টাকা দিয়ে,’মাশরাফিকে’তাকে সাধা হয়.! তিনি বলে আমি দেশের হয়ে গরিব থেকেই খেলে যাব.!
৪) ইনিই বাংলাদেশ দলের ক্যাপ্টিন যে, এখনো নড়াইলে একটা একাডেমীর যাবতীয় সরঞ্জামের জন্য নিজেও টাকা দেয় এবং ঢাকার একাডেমী গুলোর সরঞ্জাম, নষ্ট হয়ে যাওয়া গুলো চেয়ে নেয়, নিজে ছোট হয় অন্যের উপকার করতে.!
৫) ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের সাথে, ম্যাচের আগে তার ছোট ছেলে সাহেল মৃত্যু সাথে হাসপাতালে পাঞ্জা লড়ছে.! বিসিবির কাছে ছুটি না চাইতেও তাকে ছুটি দেওয়া হল.! মাশরাফি তখন দেশে না এসে বললেন, ‘আমি নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে বলেছি, এখন সমস্যা নেই, আমার যেতে হবে না.!
৬) এত বড় খেলোয়াড় রিক্সায় করে মিরপুর আসার সময়’মাশরাফির’রিক্সাকে এক গাড়ি এসে ধাক্কা মারে, এতে ম্যাশ আহত অবস্থায় পড়ে থাকলেও, জনগণ গিয়ে সেই গাড়ির ডাইভারকে মারা শুরু করে, তারপর মাশরাফি আহত অবস্থায় গিয়ে জনগনের হাত থেকে, সেই ড্রাইভারকে রক্ষা করলেন.!
৭) যে বার আশরাফুল সহ ঢাকার বেশ কিছু খেলোয়াড় ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে পড়লো, সেই ম্যাচ তিনি খেলেননি.! এমন কি কোন ধরনের ফিক্সিং জড়িত ম্যাচ তিনি খেলেন না.!
৮) সৈয়দ রাসেল বাংলাদেশের এক কালীন ফাস্ট বোলার, যার ইঞ্জুরি সারাতে ৪ লাখ টাকা বিসিবির কাছে চাওয়া হলেও বিসিবি দেন নি.! তবে’মাশরাফির’কাছে না চাইতেও দিয়ে দিলেন.!
৯) ১৭ বছর যাবত ক্রিকেট খেলে তিনি মাত্র ৫০ কোটি টাকার মালিক.! অতচ ১৭ বছর বয়সে ভারতের অফারটা মেনে নিলেই, আজ সে মিনিমাম ৫০০ কোটির টাকার মালিক থাকতেন
