
২২২ মিলিয়ন ইউরো পরিশোধ করে নেইমারকে বার্সেলোনা থেকে ফ্রান্সে ভিড়ায় প্যারিস সেইন্ট জার্মেইন। নেইমারের বিক্রির পরই নিশ্চিত হয়ে যায়, টাকা থাকলে যে কোনো দামি ফুটবলারকে কেনা সম্ভব। এর পর পরই মেসিকে কেনার বিষয়টি উঠে আসে। লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ বলেন, ৩০০ মিলিয়ন ইউরো হলে মেসিকেও কেনা সম্ভব। তবে ম্যানচেস্টার সিটি ক্লপের বলা দামটাকেও টপকে গেল। আগামী জানুয়ারি মাসে দলবদলে সময় মেসির জন্য ৩৫৭ মিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় চার হাজার কোটি টাকা) নিয়ে মাঠে নামবেন পেপ গার্দিওলা। যদি মেসি চায় তাহলে টাকার অঙ্কটা আরো বাড়তে পারে পেপ গার্দিওলা। এমনই শিহরণজাগানিয়া তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ পত্রিকা ‘দ্য সান’।
পেপ গার্দিওলার সঙ্গে মেসির সম্পর্কটা দারুণ ও বেশ পুরোনো। বার্সেলোনায় একই সঙ্গে অনেকদিন কাটিয়েছেন তাঁরা দুজন। এরপর বায়ার্ন মিউনিখ হয়ে ম্যান সিটিতে চলে আসেন গার্দিওলা। গুরু চলে আসলেও শিষ্য (মেসি) থেকে যান কাতালান ক্লাবটিতে। মেসিকে অনেকবারই ইতিহাদে আনতে চেষ্টা করেছেন সিটিজেনরা। তবে কোনোবারই আলোচনার বসেনি বার্সেলোনা। তবে এবার টাকার বস্তা নিয়ে নামছে ম্যান সিটি। প্রায় চার হাজার কোটি টাকা নিয়ে আলোচনা শুরু করবে দলটি।
মেসি যদি সত্যিই ম্যান সিটিতে চলে আসেন তাহলে তিনিই হবেন এই গ্রহের সবচেয়ে দামি ফুটবলার। নতুন মৌসুমে ২২২ মিলিয়ন ইউরো (১৯৫ মিলিয়ন পাউন্ডে নেইমারকে দলে ভেড়ায় পিএসজি। মেসিকে পেতে নেইমারের দামের পায় দ্বিগুণ (প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউরো) হেঁকেছে ম্যান সিটি।
