
মুমিনুলের সঙ্গে এমন আচরণ তাঁর আত্মবিশ্বাসটাই টলিয়ে দেবে, ‘একজন প্রতিভাবান ব্যাটসম্যানকে আমরা তিলে তিলে ধ্বংস করছি। ভবিষ্যতে সুযোগ পেলেও হয়তো সে আগের মতো ভালো খেলতে পারবে না।’
হাথুরুসিংহের ব্যক্তিগত অপছন্দের শিকার হচ্ছেন মুমিনুল, ‘কোনো কারণে হয়তো মুমিনুলের খেলা কোচের মনঃপূত হয়নি। সে কারণেই তার প্রতি এমন আচরণ।’ কিন্তু যদি সত্যি সত্যিই তাঁর ব্যাটিং নিয়ে হাথুরুসিংহের কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে, সেটা ঠিক করার দায়িত্বও কোচের।
———— গাজী আশরাফ হোসেন লিপু
‘আমার তো মনে হয় এরপর দ্বিতীয় টেস্টের দলে নিলেও সে ঠিকমতো পারফর্ম করতে পারবে না।’
‘ওর খেলায় যদি সমস্যা থাকে তাহলে কোচ আছেন কেন? কোচকে তো কাউকে বাদ দেওয়ার জন্য আনা হয়নি। কোচের কাজ কাউকে বাদ দেওয়া নয়।
কারও সমস্যা থাকলে সেটা দূর করা।’
——- মোঃ সালাউদ্দিন (জাতীয় দলের সাবেক সহকারী কোচ)
মুমিনুলকে বাদ দেওয়ার কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না আমি! ‘ওর টেস্ট গড় প্রায় ৪৭, এটা তো তাকে কেউ দিয়ে দেয়নি! মুমিনুলকে এটা অর্জন করতে হয়েছে। টেস্টে মুমিনুল থাকবে না, এটা অবিশ্বাস্য।’
দল নির্বাচনে হাথুরুসিংহের একচ্ছত্র আধিপত্য!
‘বাংলাদেশ দলের মধ্যে এখন জাতীয় দলের আবহ নেই। এটা চলছে ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের মতো। যখন যা খুশি তখন তাই করতে চাচ্ছি আমরা। শুধু কোচের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে একজন খেলোয়াড় বাদ যাচ্ছে বা দলে আসছে। এটা কখনোই ভালো কিছু বয়ে আনবে না।’
মুমিনুলের ব্যাটিং আগের চেয়ে খারাপ হয়ে গেলে তার দায় কোচকেও নিতে হবে।’
———— ফারুক আহমেদ (সাবেক নির্বাচক)
