
এই পর্যন্ত পাঁচ পাঁচ বারব বিশ্বকাপ নিয়েছে ব্রাজিল দল। কাপ নিয়ে নিজেরা যেমন হেসেছেন । তেমনি কেঁদেহে অন্য দল। তবে এমন টা নয় যে ব্রাজিল কাঁদেনি। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে ফ্রান্সের কাছে হেরে কেঁদেছিল ব্রাজিল। সেই বিশ্বকাপে তারকা খেলোয়ার ছিলেন রোনালদো।
কিন্তু ফাইনালে তিনি ছিলেন একেবারেই বিবর্ণ। কি ঘটেছিল সেই ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফাইনেলে তার খোলাখুলি জানালেন রোনালদো। তখন ইন্টার মিলানে খলতেন তিনি লিগে ৩৪ গোল করে দারুণ ফর্মে থাকা রোনালদো গেলেন বিশ্বকাপ খেলতে। এমটা ছিল বিশ্বকাপে রোনালদোর গোলেই ফাইনালে ওঠে ব্রাজিল। কিন্তু ফাইনালে খেলা তার অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কারণ ছিল ইনজুরি।
এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ইনজুরিতে ছিলাম। দুপুরের খাওয়ার পর একটু বিশ্রাম করবো ভাবলাম। কিন্তু আমাকে বিশেষ খবর দিয়ে ডাকা হলো। দলের সব খেলোয়াড় আমাকে ঘিরে ধরেছে। আমি জানি না, তারা আমাকে কী বলবে, কী হতে যাচ্ছে। আমি তাদেরকে বললাম, তারা যদি অন্য কোথাও যেয়ে কথা বলে তবে ভালো হয়।
আমি একটু ঘুমুতে চাই। তখন আমাকে বলা হলো হোটেলের বাগানে যেতে এবং হাঁটতে। দলের ডাক্তার আমার সঙ্গে পুরো ব্যাপারটা বর্ণনা করলেন। আমি বললাম, ফ্রান্সের বিপক্ষে ফাইনাল খেলতে পারবো না।’ পরে কিন্তু তিনি মাঠে নামলেন।
রোনালদ বলেন, মেডিকেল রিপোর্টে কোন সমস্যা ধরা পড়েনি। তার পর আমি কোচ কে গিয়ে বলাম আমি আমি খেতে চায়। আমার কোন সম্স্যা নেই। কোচ আমার কথায় আস্তা ফিরে পেলেন আমাকে মাঠে নামানো ছাড়া তার হাতে কোন বিকল্প ছিলনা।
তবে ঐ ম্যাচ আমার জীবনের সেরা ম্যাচ গুলোর একটাও হয়নি। আমি আমার দ্ব্যীত্ব নিয়ে মাঠে নামি কিন্তু আমি সহ পুরো সহ সেই সময় পুরোদল ভাল খেলতে পারেনী। মোট কথা ফাইনেলে জিততে না পারা ৩-০ তে হেরে যাওয়া কোন ভাল খেলা হতে পারেনা।
তবে এই নিয়ে ব্রাজিলের প্রথম সারির অনেক পত্রিকা অনেক খবর ছাপে , তাদের মতে, রোনালদো ফাইনালের আগে মানসিকভাবে দুর্বল ছিলেন। আব্রর অনেকে লিখে, রোনালদো ফাইনালে আগে হতাশায় ছিলেন। এমনি তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও নানা খবপর ছাপা হয়।
তবে এমন্টাও বলা হয় ব্রাজিল ২৩ মিলিয়ন ডলারে ফাইনাল বিক্রি করেছে। তবে এই ব্যাপারে রোনাল্ডো স্পস্ট জানিয়ে দেন সবই গুজব
