এক নেইমারেই হতে পারত হ্যাটট্রিক। শুরুতেই সার্বিয়া আক্রমনাত্মক শারীরিক ভাষা ছিলো মাত্র ১০ মিনিটের সময়ই মার্সেলোকে ইনজুড়ি করে পাঠিয়ে দেয় সাইডলাইনে। উইলিয়ান, নেইমার, জেসুসরা শিকার হয়েছে ফাউলের।

কিন্তু কোন কিছুই আটকাতে পারেনি ব্রাজিলকে। ম্যাচের ৩৬ মিনিটে দুর্দান্ত এক গোল করে ব্রাজিলকে প্রথম লিড এনে দেয় পাউলিনহো।কৌতিনহোর দুর্দান্ত পাসে আরো দুর্দান্ত ভাবে গোলকিপারের মাথার উপর দিয়ে বলটিকে জালে জড়ান ব্রাজিলিয়ান এই তারকা।

বিরতি পর্যন্ত এই ১-০ গোলেই এগিয়ে ছিল ব্রাজিল।এরপর ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ৬৮ মিনিটে নেইমারের কর্নার থেকে হেডে ব্রাজিলের ব্যবধান বাড়ান থিয়াগো সিলভা। এর আগে পরে আরো অনেক বার গোলের সুযোগ পায় ব্রাজিল।

পারেনা বলেই তো সার্বিয়াকে নিয়ে ছেলে খেলা করল নেইমার কৌতিনহোরা। যদিও জিতেছে মাত্র ২-০ গোলের ব্যবধানে, কিন্তু গোল দিয়ে যদি মাপা যেত তাহলে এই ম্যাচে সার্বিয়া অন্তত আরো ৩/৪টি গোল হজম করতে পারত। নেইমার নিজেই করতে পারতেন হ্যাটট্রিক। তবে সেসব কিছু না হওয়ায় ২-০ গোলের জয় দিয়েই মাঠ ছাড়ে ব্রাজিল।