২০০৮ সালে ত্রিদেশীয় সিরিজে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে ফাইনালে উঠতে হলে শ্রীলংকার বিপক্ষে রেটিং পয়েন্ট নিয়ে জিততে হবে বাংলাদেশকে। বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশকে জিততে হবে ৩৩ ওভারে ১৫৫ রান। ১১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে যায় বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে সাকিব একাই মুরালিধরনের মত বোলারদের পিটিয়ে অপরাজিত ৯১ রানের ইনিংস খেলে দলকে ফাইনালে নিয়ে যান তিনি।  সেই ম্যাচটা দে ফিরায়া দে।

২০১৭ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন ট্রপিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ ২৬৭ রানের টার্গেট ভাঙতে নেমে ৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে। সেখান থেকে ১১৪ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে সেমিফাইনাল নিয়ে যায় সাকিব। সেই ম্যাচটা দে ফিরায়া দে।

২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ২য় ইনিংসে ১৮০ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশ। ইংল্যান্ড ১০০/০। সেই ম্যাচে সাকিব ৪ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি সেই ম্যাচে ইংল্যান্ডের সফল ব্যাটসম্যান স্টোকের উইকেট নিয়ে ম্যাচ জিতে যায় বাংলাদেশ। সেই ম্যাচটা দে ফিরায়া দে।

অস্ট্রেলীয়ার বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে বল হাতে ১০ উইকেট এবং ব্যাট হাতে ৮৪ রান নিয়ে ম্যাচ জিতিয়েছেন সাকিব। সেই ম্যাচটা দে ফিরায়া দে।  সাকিবের নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ড এবং উইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করছিল বাংলাদেশ। সেই সিরিজে ম্যান অব দ্য সিরিজ হয়েছিল সাকিব। সেই সিরিজ গুলো দে ফিরায়া দে।

সাকিবের কারনে আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল উপরের সারির দলের সাথে লড়াই করার সাহস পাচ্ছে। সাকিবের কারন আজ বিশ্বের সব দল বাংলাদেশকে ভয় পাচ্ছে।

আজ সেই সাকিব দুই ম্যাচে খারাপ খেলছে বলে গান তৈরি করেছো। যেখানে সেখানে তাকে নিয়ে বাজে সমালোচনা করছো। এই রকম আচরণ একজন সত্যিকারের বাংলাদেশ ক্রিকেট প্রেমীর পরিচয় বহন করেনা।