১২০ বলের খেলায় ডট বল ছিলো ৫৩ টা। তিন স্পিনারের ১২ ওভারে মাত্র ৪৬ রান নিতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। বিনিময়ে ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।  এতটা  অসহায় বাংলাদেশকে  দেখতে পাওয়া যাবে তা সিরিজের আগে হয়ত কেও ভাবে নাই।

বিপিএলে মোসাদ্দেককে সুযোগ দেওয়া হয় না ব্যাটিং এর।  কিন্তু জাতীয় দলে সুযোগ হয়,  আর মোসাদ্দেকের মত একজন প্রতিভাকে নষ্ট করার জন্য অনেকে নির্বাচকদের দিকে অংগুল তুলছেন। এই সম্পর্কে অনেকে বলছে, যে খেলোয়াড় টেস্টের জন্য ভাল তাকে টেস্টে না নিয়ে টি-২০ তে নেওয়া হল আর টেস্টে নেওয়া হয়ি সাব্বিরকে। ফলাফল যা হওয়ার তাই হল।

আজকের সিরিজ ববাঁচানোর ম্যাচে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন তামিম ইকবাল। আর শেষ মুহুর্তে আবু হায়দার রনি করে ২১ রান। সেই সুবাদে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রানের টার্গেটদেয় আফগানিস্তানকে।